শহিদুল আলমের প্রশংসায় তারা
অবরোধের শিকার গাজা উপত্যকায় প্রয়োজনীয় সাহায্য পৌঁছানো এবং ইসরায়েলের নৌ অবরোধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়ে ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’ অভিযান শুরু হয়েছে। যেখানে অংশ নিয়েছিল ৪৫টিরও বেশি বেসামরিক নৌযান আর যার মধ্যে প্রায় ৫০০ যাত্রী রয়েছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন বিভিন্ন দেশের আইনপ্রণেতা ও মানবাধিকার কর্মী।
এই যাত্রায় গাজা অভিমুখী একটি নৌযানে (কনশেন্স ফ্লোটিলা) আছেন বাংলাদেশি অধিকারকর্মী ও আলোকচিত্রী শহিদুল আলমও। ইসরায়েলি বাহিনী ও সামুদ্রিক ঝড়ের ভয়কে উপেক্ষা করে উপকূলের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে তিনি। শহিদুল আলমের প্রশংসায় তারকারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেছেন যাচ্ছেন নানা কথা।
এক সময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রুমানা ইসলাম লিখেছেন, ‘আল্লাহ ভরসা, বাংলাদেশের ফটোগ্রাফার শহিদুল আলম “গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা” নামে এক মিশনে নেমেছেন। তার সঙ্গে আছে বিশ্বজুড়ে আলোচিত অ্যাক্টিভিস্টরা। এই দলটি অনেকগুলো জাহাজে করে সমুদ্রপথে গাজা উপকূলের দিকে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন:
ওটিটি প্ল্যাটফরম আমার জন্য বেশ লাকি
এই দলের মূল উদ্দেশ্য হলো, সেখানে কি হচ্ছে তা মিডিয়ার কাছে তুলে ধরা এবং ত্রাণ বিতরন করা।’
তিনি আরও বলেন, ‘বন্দুক তাক করা ইসরায়েলি বাহিনীর বাধা উপেক্ষা করেই ছুটে চলেছে ৪০টির বেশি বেসামরিক নৌযান। এই বহরে প্রায় ৪৪টি দেশের ৫০০ মানুষের মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, আয়ারল্যান্ড, ফ্রান্স, বেলজিয়ামসহ ইউরোপীয় পার্লামেন্টের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা, আইনজীবী, অধিকারকর্মী, চিকিৎসক ও সাংবাদিক। আমাদের দেশের সাহসী ফটোগ্রাফার শহিদুল আলমসহ সবাইকে আল্লাহ হেফাজত করুন আমিন।’
আরও পড়ুন:
নানাকে নিয়ে পরীর আবেগঘন পোস্ট
চিত্রনায়িকা মুনমুন লিখেছেন, ‘আল্লাহ তায়ালা উনাদেরকে রক্ষা করুন।’
নির্মাতা মাবরুর রশিদ বান্নাহ লিখেছেন, ‘আসেন আজকের জন্য হলেও আমাদের শহিদুল আলম ভাইকে আমরা আমাদের প্রোফাইল পিকচার করি। ফিলিস্তিনিদের জন্য মানুষটা আমাদের বাংলাদেশের পতাকা আর বুকে আবু সাঈদকে নিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এত কিছু করছেন। তার জন্য জাতির পক্ষ থেকে আমাদের ভালোবাসা অবিরাম।’
আরও পড়ুন:
‘এভাবে বিয়ে করা নাকি অর্থহীন’