অবিলম্বে কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়ন চাই: সারোয়ার ওয়াদুদ

অনলাইন ডেস্ক
৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০:৩৬
শেয়ার :
অবিলম্বে কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়ন চাই: সারোয়ার ওয়াদুদ

বৃহত্তর কুমিল্লা ও বৃহত্তর নোয়াখালীর গণমানুষের সংগঠন ‘ঢাকাস্থ কুমিল্লা বিভাগীয় সমিতির’ সভা থেকে অবিলম্বে কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়েছে। গত শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) বিকেলে মিরপুর মাজার রোডের এস আর প্লাজায় অনুষ্ঠিত সভা থেকে এ দাবি তোলা হয়।

সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে দুর্নীতি বিরোধী জাতীয় সমন্বয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সারোয়ার ওয়াদুদ চৌধুরী অবিলম্বে কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়নের যৌক্তিক দাবির সাথে পূর্ণ সমর্থন জ্ঞাপন করেন এবং সৎ সাহসী, নির্মোহ, দেশপ্রেমিকের নেতৃত্বে দুর্নীতির বিরুদ্ধে গণ-আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানান।

তিনি মানব সৃষ্টির মহান উদ্দেশ‍্য, ‘দেশপ্রেম ইমানের অঙ্গ’ ‘দেশকে গড়তে হলে সবার আগে নিজকে গড়ো’ পরকালের কথা চিন্তা করে দেশের এই ক্রান্তিকালে, দুর্নীতি নির্মূল করতে, দেশের জনগণের জানমালের নিরাপত্তা, জাতীয় নিরাপত্তা, বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ, প্রকৃত গণতন্ত্র ও স্বচ্ছ ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় ‘দুর্নীতি বিরোধী জাতীয় সমম্বয় কমিটি’তে যোগদান করতে সকলকে অনুরোধ করেন।

বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালীর গণমানুষের সংগঠন ঢাকাস্থ কুমিল্লা বিভাগীয় সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট ড. জমিরুল আক্তারের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম খোকনের পরিচালনায় সভায় অবিলম্বে কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়নের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিকট জোর দাবি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন সর্বজনাব এম, এ, রাজ্জাক, প্রকৌশলী মনির আহমেদ, কাজী মো. জামাল উদ্দীন, মাওলানা মুফতি মো. কামরুজ্জামান, মজিবুর রহমান মাসুদ, মো. সিরাজুল হক, মিজানুর রহমান, অধ্যাপক মীর হোসেন ভূঁইয়া মিলন, সৈয়দ মো. সাইফুর রহমান বাবলু, আলহাজ মো. শাহজাহান, অধ্যাপক মো. ওয়ালী উল্লাহ, সাজ্জাদ হোসেন চৌধুরী, আল মাকসুদ ফয়সাল, সৈয়দ সামছুদ্দিন কাজল, আল মাসুদ ফরহাদ, এবিএম নূর আহমেদ, মো. শাহ আলম, এম এ তাহের, শাফায়েত রাব্বি আরাফাত, আব্দুল হালিম, শাহ আলম চৌধুরী, মো. তাহের হোসেন, মোহন আমিন প্রমুখ।

সভায় সমিতির নেতৃবৃন্দ সদস্যদের মধ্যে ঐক্য ও পারস্পরিক কল্যাণের মেলবন্ধন দৃঢ় করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন এবং সভা শেষে মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে সমিতির বিভিন্ন পর্যায়ের সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।

এই ধরনের আয়োজন কুমিল্লা বিভাগের গৌরবময় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি ধরে রাখার পাশাপাশি সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সমিতির নেতৃবৃন্দ।