বাংলাদেশ পাপিয়া সারোয়ারকে আজীবন মনে রাখবে

বিনোদন সময় প্রতিবেদক
১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০০:০০
শেয়ার :
বাংলাদেশ পাপিয়া সারোয়ারকে আজীবন মনে রাখবে

চলে গেলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত কিংবদন্তি রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী পাপিয়া সারোয়ার। তার মৃত্যুতে সংস্কৃতি অঙ্গনে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন নাইরে টেলিগ্রামখ্যাত এই কণ্ঠশিল্পীর প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা নিবেদন...

তিমির নন্দী

একুশে পদকপ্রাপ্ত দেশবরেণ্য রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী পাপিয়া সারোয়ারের অকাল মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত! পাপিয়া আপার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।

সম্পা দাস

কিছু সুর মানুষের নিতান্তই আপন হয়ে ওঠে শিল্পীর একান্ত ভালোবাসা, নিষ্ঠা এবং মগ্নতার যুগলবন্দিতে। সময় পার হলেও এর রেশ কখনও ফুরায় না। ‘নাই টেলিফোন নাই রে পিওন, নাই রে টেলিগ্রাম/বন্ধুর কাছে মনের খবর কেমনে পৌঁছাইতাম’ অথবা ‘না সজনী না’- এ গানগুলো এখনও বেঁচে আছে শিল্পী পাপিয়া সারওয়ারের কণ্ঠে। তিনি অমৃতলোকে যাত্রা করেছেন। তার যাত্রা শুভ হোক। অনেক শোক ও প্রার্থনা। তার বিদেহী আত্মা পরম শান্তি লাভ করুক।

স্বাধীন খসরু

খুব ছোটবেলায় যখন রেডিওতে গান শুনতাম, যে গান ভালো লাগত গুন গুন করে গাওয়ার চেষ্টা করতাম। এর মধ্যে ভালো লাগা দুটি গান ‘নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন নাইরে টেলিগ্রাম’ আর ‘না সজনী না আমি জানি জানি সে আসিবে না’। নাই টেলিফোন আধুনিক গান, পরে একটি সিনেমায় ব্যবহার করা হয়। না সজনী না গানটি রবীন্দ্রসংগীত, তা জেনেছি অনেক পরে বড় হয়ে। আজ ছোটবেলা, বড়বেলার প্রিয় শিল্পী পাপিয়া সারোয়ার না ফেরার দেশে যাত্রা শুরু করলেন। অনন্তলোকে শান্তিতে থাকুন, তার আত্মার শান্তি কামনা করি।

কনকচাঁপা

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে রবীন্দ্রসংগীত অঙ্গনে পাপিয়া সারোয়ার একটি অনবদ্য নাম। একজন শিল্পী এবং মানুষ হিসেবেও তিনি অনবদ্য। তার অনুরাগ ঝরা কণ্ঠ এবং  মধুঝরা হাস্যোজ্জ্বল ব্যবহার তাকে অনন্য করে তুলেছে। বাংলাদেশ তাকে, তার কণ্ঠ, তার উপস্থিতিকে আজীবন মনে রাখবে।