সাগরে লঘুচাপ /

দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস

অনলাইন ডেস্ক
০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:৫২
শেয়ার :
দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস

বঙ্গোপসাগরে আগামী ২৪ ঘণ্টায় লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। লঘুচাপ এবং মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বর্ধিত পাঁচ দিনের শেষভাগে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর।

গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় দেওয়া আবহাওয়া বার্তায় এমন তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তার আশপাশের উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে।

এ অবস্থায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে।

এ সময় সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

আবহাওয়ার খবরে আরও বলা হয়েছে, মধ্যপ্রদেশ ও তার আশপাশের এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপ পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপ আকারে মৌসুমি বায়ুর অক্ষের সঙ্গে মিলিত হয়েছে। মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।

এদিকে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে।

এছাড়া আগামী শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে।

আগামী পাঁচদিনের শেষের দিকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা আবারও বাড়তে পারে বলে উল্লেখ করা হয়।