রাইসির হেলিকপ্টার দুর্ঘটনা নিয়ে দ্বিতীয় তদন্তে যা বেরিয়ে এল
ইরানের প্রেসিডেন্ট সাইয়্যেদ ইব্রাহিম রায়িসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ান সহ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাকে নিয়ে গত ১৯ মে যে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনা হয়েছে তাতে কোনো নাশকতার আলামত পাওয়া যায়নিG নতুন আরেকটি তদন্ত প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে দেশটির সশস্ত্র বাহিনী। গতকাল বুধবার এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
১৯ মে’র হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় প্রেসিডেন্ট ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ তাদের সফর সঙ্গীরা সবাই নিহত হন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার সময় কোনো নাশকতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
আরও পড়ুন:
রোগীর পেটে জীবন্ত মাছি!
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, “হেলিকপ্টারের অবশিষ্টাংশ এবং বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া অংশগুলোর ওপর পরিচালিত নমুনা ও পরীক্ষা এবং তাদের বিচ্ছুরণের ধরণ ও মূল অংশ থেকে আলাদা হওয়া অংশগুলোর দূরত্ব বিবেচনা করে বলা যায় যে, উড্ডয়নের সময় কিংবা পাহাড়ের ঢালে আঘাতের কিছুক্ষণ আগে কোনো নাশকতার ঘটনা ঘটেনি।”
আরও পড়ুন:
২৫ জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
তদন্ত প্রতিবেদন বলছে, ইলেক্ট্রনিক ওয়ারফেয়ারের কারণেও হেলিকপ্টার দুর্ঘটনা ঘটেনি। এমনকি হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার আগে তার কমিউনিকেশন সিস্টেম বা ফ্রিকোয়েন্সিতে কোনো সমস্যা ছিল না। তবে এই হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার মূল কারণ বের করার আগ পর্যন্ত আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও গবেষণা চলতে থাকবে বলে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন:
২৫ জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস