কোকোর কবর জিয়ারত করলেন বিএনপি নেতারা
সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ পুত্র আরাফাত রহমান কোকোর নবম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আজ বুধবার সকালে তার বনানীর কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। এরপর প্রয়াতের রুহের মাগফিরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতে অংশ নেন তারা।
এতে অংশ নেন- বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নাল আবেদিন ফারুক, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. মো. রফিকূল ইসলাম, তাঁতীদলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ, ওলামাদলের আহ্বায়ক মাওলানা নেসারুল হক, মৎস্যজীবী দলের সদস্যসচিব আব্দুর রহিম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহসভাপতি ডা. জাহেদুল কবির, বিএনপি নেতা মো. আশফাকুল ইসলাম সরকার (মনু), জাকির হোসেন, যুবদলের মেহবুব মাসুম শান্ত, কামরুজ্জামান জুয়েল, ছাত্রদলের ডা. তৌহিদুর রহমান আউয়াল, জান্নাতুল নওরিন উর্মি, জসিম সিকদার রানা, সৈয়দা সুমাইয়া পারভীন প্রমুখ।
মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আজ বেলা ১১টায় নয়াপল্টন বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচতলায় এবং বিকেল সাড়ে চারটা বাদ আসর গুলশানের চেয়ারপারসন কার্যালয়ে দোয়া ও মিলাদ অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন:
রাজধানীতে কিশোরীসহ ২ জনের মরদেহ উদ্ধার
কোকো ২০১৫ সালের ২৪ জানুয়ারি মালয়েশিয়ায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ইন্তেকাল করেন। দুদিন পর তার মরদেহ দেশে নিয়ে আসা হয় এবং বায়তুল মোকাররম মসজিদে লাখ মানুষের অংশগ্রহণে জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
বিগত সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ঢাকা সেনানিবাস মইনুল রোডের বাসা থেকে খালেদা জিয়ার সঙ্গে গ্রেপ্তার হন কোকো। ২০০৮ সালের ১৭ জুলাই জামিনে মুক্তি পেয়ে চিকিৎসার উদ্দেশে থাইল্যান্ড যান। সেখান থেকে তিনি মালয়েশিয়ায় চলে যান। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সেখানেই ছিলেন।
আরও পড়ুন:
নির্বাচন নিয়ে কী ভাবছে এলডিপি?
মরহুমের স্ত্রী শর্মিলা রহমান সিঁথি ওতি ডা. জাহেদুল কবিরসহ আরও অনেকে।