এই ইটভাটাই এখন আবাহনী মাঠ
দেশের ঐতিহ্যবাহী ক্লাব আবাহনী লিমিটেড। ক্রীড়াঙ্গণের স্বনামধন্য এ ক্লাব ধানমন্ডির যে জায়গায় অবস্থিত, তা এক সময় ছিল ইটের ভাটা। পাশ দিয়ে চলতো গরুর গাড়িও। শুধু তা্ই নয়, ধানমন্ডি লেকও ছিল এখনকার চেয়ে দৃষ্টিনন্দন, আয়তনেও ছিল বড়।
ধানমন্ডির আলিয়ঁস ফ্রঁসেজে গত ২২ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার শেষ হওয়া ‘স্মৃতির পাতায় ধানমন্ডি’ নামক আলোকচিত্র প্রদর্শীতে উঠে এসেছে বাংলাদেশের প্রথম পরিকল্পিত আবাসিক এলাকার পুরোনো রূপ। বেসরকারি ব্যাংক এইসএসবিসির নিবেদনে আয়োজনে সহযোগিতা করেছে আলিয়ঁস ফ্রসেজ, তত্ত্বাবধানে ছিল দৃক গ্যালারি।
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের নিজ বাড়িতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ১৯৭২ সালে ছবিটি তুলেছেন রশিদ তালুকদার
ধানমন্ডিবাসীর অক্সিজেনের বড় উৎস ধানমন্ডি লেক। লেকের জলরাশি আগে ছিল এখনকার চেয়েও বিস্তৃত। ১৯৬৬ সালে ডন ম্যাটসনের তোলা
আরও পড়ুন:
রাজধানীতে কিশোরীসহ ২ জনের মরদেহ উদ্ধার
ধানমন্ডির মিরপুর রোডে ‘অ্যান্টিক কার’-এর প্রদর্শনী। বর্তমানে আঁলিয়স ফ্রঁসেজ যেখানে অবস্থিত, তার সামনে থেকে ৮০-এর দশকে ছবিটি তুলেছেন রশিদ তালুকদার
ঐতিহ্যবাহী সাত গম্বুজ মসজিদ। ১৯৬৫ সালে ব্রিটিশ আলোকচিত্রী রজার গোয়েনের তোলা
আরও পড়ুন:
নির্বাচন নিয়ে কী ভাবছে এলডিপি?
ধানমন্ডি ২ নম্বর সড়ক। এখন যে সড়কে স্টার কাবাব অবস্থিত, ১৯৬৫ সেই সড়কের এই ছবিটি তুলেছেন রজার গোয়েন
৬০-এর দশকে ধানমন্ডির দৈনন্দিন জীবনের একটি চিত্র। ১৯৬৬ সালে ডন ম্যাটসনের তোলা
আবাহনী মাঠে ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ মিউজিক্যাল ব্যান্ড অ্যাসোসিয়েশন (বামবা) আয়োজিত কনসার্টে ফিলিংস ব্যান্ডের পরিবেশনা। বাঁ থেকে আসাদ, জেমস ও সুমন। ছবি ইমতিয়াজ আলম বেগের তোলা
ধানমন্ডির ‘আইকনিক’ স্থাপনা ছিল ‘জাহাজ বাড়ি’। কয়েক বছর আগে তা ভেঙে ফেলা হয়েছে। ৯০-এর দশকে ছবিটি তুলেছেন আব্দুল মালেক বাবুল