পুরান ঢাকায় প্রেমিকার বাসার সিঁড়িতে প্রেমিকের লাশ
পুরান ঢাকার বংশালে প্রেমিকার বাসার সিঁড়ি থেকে সজিব (১৯) নামে এক কলেজ শিক্ষার্র্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত সজিব বংশালের আহমেদ বাউনিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে বংশালের আগামাসি লেনের একটি চারতলা ভবনের সিঁড়ি থেকে গলায় জিআই তার পেঁচানো অবস্থায় সজিবের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
সজিব বংশাল ১৭ আগামসি লেনের বাসিন্দা তাজ উদ্দিনের ছেলে। দুই ভাই তিন বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন চতুর্থ।
নিহতের স্বজনরা বলেন, সজিবকে বিকালে ফোন করে তার প্রেমিকা খাদিজা ডেকে নিয়ে যায়। তার স্বজনরাই সজিবকে আটকে রেখে শারীরিক নির্যাতন করে হত্যা করে বলে অভিযোগ করেন তারা।
বংশাল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. দুলাল হক বলেন, বিকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। ওই বাসার চারতলার সিঁড়ি থেকে মরদেহটি অজ্ঞাত হিসেবে উদ্ধার করা হয়। পরে মোবাইলের মাধ্যমে তার পরিচয় শনাক্ত হয়। তিনি বলেন, ওই বাসার চারতলায় শুধু একটি পরিবার থাকত বলে জানতে পেরেছি। এছাড়া বাসার পুরোটাই গোডাউন। মরদেহ উদ্ধারের সময় ওই বাসা বাইরে থেকে তালাবদ্ধ ছিল।
এসআই দুলাল হকের ধারণা, সজিবের গলায় জিআই তার পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।
নিহতের চাচাতো ভাই মো. ইসলাম বলেন, সজিবদের বাসা বংশাল আগামসি লেনে। সে এবার আহমেদ বাউনিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিল। তবে সে অকৃতকার্য হয়। গতকাল শনিবার বিকাল ৩টার দিকে ফোন পেয়ে বাসা থেকে বের হয়। এর পর বিকালে জানা যায়, একটি বাসার সিঁড়িতে সজিবের লাশ পড়ে আছে।
ইসলাম আরও বলেন, যে বাসায় সজিবের লাশ পাওয়া গেছে, ওই বাসার চারতলায় তার প্রেমিকা খাদিজাদের বাসা। ঘটনার পর থেকে তাদের কাউকে পাওয়া যাচ্ছে না। ছয় বছর ধরে খাদিজার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল সজিবের। মাঝখানে একবার মনোমালিন্য হয়। তিনি যোগ করেন, খাদিজার মামারা এ সম্পর্ক মেনে নিতে পারছিলেন না।
খাদিজার দুই মামা ইকবাল ও কামাল মিলে সজিবকে হত্যা করেছে, অভিযোগ নিহতের পরিবারের।
আরও পড়ুন:
রাজধানীতে কিশোরীসহ ২ জনের মরদেহ উদ্ধার
উল্লেখ্য, এর মাত্র ছয় দিন আগে (১৯ অক্টোবর) পুরান ঢাকার আরেকটি ভবনের সিঁড়ি থেকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য পুরান ঢাকার বংশালে প্রেমিকার বাসার সিঁড়ি থেকে সজিব (১৯) নামে এক কলেজ শিক্ষার্র্থীলার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত সজিব বংশালের আহমেদ বাউনিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে বংশালের আগামাসি লেনের একটি চারতলা ভবনের সিঁড়ি থেকে গলায় জিআই তার পেঁচানো অবস্থায় সজিবের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
সজিব বংশাল ১৭ আগামসি লেনের বাসিন্দা তাজ উদ্দিনের ছেলে। দুই ভাই তিন বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন চতুর্থ।
নিহতের স্বজনরা বলেন, সজিবকে বিকালে ফোন করে তার প্রেমিকা খাদিজা ডেকে নিয়ে যায়। তার স্বজনরাই সজিবকে আটকে রেখে শারীরিক নির্যাতন করে হত্যা করে বলে অভিযোগ করেন তারা।
বংশাল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. দুলাল হক বলেন, বিকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাই। ওই বাসার চারতলার সিঁড়ি থেকে মরদেহটি অজ্ঞাত হিসেবে উদ্ধার করা হয়। পরে মোবাইলের মাধ্যমে তার পরিচয় শনাক্ত হয়। তিনি বলেন, ওই বাসার চারতলায় শুধু একটি পরিবার থাকত বলে জানতে পেরেছি। এছাড়া বাসার পুরোটাই গোডাউন। মরদেহ উদ্ধারের সময় ওই বাসা বাইরে থেকে তালাবদ্ধ ছিল।
এসআই দুলাল হকের ধারণা, সজিবের গলায় জিআই তার পেঁচিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তিনি বলেন, এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।
নিহতের চাচাতো ভাই মো. ইসলাম বলেন, সজিবদের বাসা বংশাল আগামসি লেনে। সে এবার আহমেদ বাউনিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিল। তবে সে অকৃতকার্য হয়। গতকাল শনিবার বিকাল ৩টার দিকে ফোন পেয়ে বাসা থেকে বের হয়। এর পর বিকালে জানা যায়, একটি বাসার সিঁড়িতে সজিবের লাশ পড়ে আছে।
ইসলাম আরও বলেন, যে বাসায় সজিবের লাশ পাওয়া গেছে, ওই বাসার চারতলায় তার প্রেমিকা খাদিজাদের বাসা। ঘটনার পর থেকে তাদের কাউকে পাওয়া যাচ্ছে না। ছয় বছর ধরে খাদিজার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল সজিবের। মাঝখানে একবার মনোমালিন্য হয়। তিনি যোগ করেন, খাদিজার মামারা এ সম্পর্ক মেনে নিতে পারছিলেন না।
আরও পড়ুন:
মৌচাকের গোল্ডেন প্লাজায় অগ্নিকাণ্ড
খাদিজার দুই মামা ইকবাল ও কামাল মিলে সজিবকে হত্যা করেছে, অভিযোগ নিহতের পরিবারের।
উল্লেখ্য, এর মাত্র ছয় দিন আগে (১৯ অক্টোবর) পুরান ঢাকার আরেকটি ভবনের সিঁড়ি থেকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য জুবায়েদ হোসাইনের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
হোসাইনের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।