যদি রাজনীতি করতেই হয়, তবে...
শোবিজের অনেক তারকাই নাম লিখিয়েছেন রাজনীতিতে। হয়েছেন আলোচিত-সমালোচিতও। বিশেষ করে বিগত সরকার স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন শোবিজের একঝাঁক তারকা। সরকার পতনের পর বিপাকে পড়েছেন সেইসব শিল্পীরা।
৫ আগস্টের সরকার পতনের পর এখনও আত্মগোপনের আছেন চিত্রনায়ক ফেরদৌস, রিয়াজ, মমতাজ, চিত্রনায়িকা নিপুণ, সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিকসহ অনেকেই। আবার দেশে ছেড়েছেন অনেকে। আর যারা দেশে অবস্থান করছেন তাদের সময়টাও ভালো যাচ্ছে না বলা যায়। রাজনীতিতে শিল্পীদের জড়ানোর বিপক্ষে নগর বাউল’খ্যাত ব্যান্ড তারকা জেমস। আর তাই সবসময় নিজেকে রাজনীতির বাইরে রেখেছেন এই রকস্টার।
সম্প্রতি এক গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জেমসের কাছে প্রশ্ন রাখা হয়, দেশ-বিদেশের অনেক শিল্পী রাজনীতিতে জড়িয়ে আলোচিত-সমালোচিত হয়েছেন। কিন্তু আপনাকে সবসময় রাজনীতি থেকে দূরে দেখা গেছে, বিষয়গুলো নিয়ে কখনো কথাও বলতে চাননি। রাজনীতি নিয়ে আপনার জীবনদর্শন কী?
আরও পড়ুন:
স্ত্রীর কবরের পাশে পরীর নানা সমাহিত
উত্তরে জেমস বলেন, ‘আমি একজন শিল্পী, শিল্পীরা রাজনীতিসচেতন হতে পারেন, কিন্তু তাদের রাজনীতিতে যোগ দেওয়া উচিত বলে মনে করি না। আর যদি রাজনীতিই করতে হয়, সব ছেড়ে ফুলটাইম রাজনীতি করা উচিত।’
রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার প্রস্তাব পেয়েছিলেন কি-না জানতে চাইলে জনপ্রিয় এই ব্যান্ড তারকা বলেন, ‘ও আসেই। জীবনে অনেক এসেছে।’
আরও পড়ুন:
ওটিটি প্ল্যাটফরম আমার জন্য বেশ লাকি
সবশেষ নিজের ব্যস্ততা প্রসঙ্গে জেমস বলেন, ‘দেশে ব্যস্ততা আছে। বেশ কিছু আয়োজন আছে। আর আগামী মাসে সৌদি সরকারের আমন্ত্রণে দাম্মাম আর জেদ্দায় যাচ্ছি, ২ ও ৯ মে সেখানে গান শোনাব। এরপর লম্বা সফরে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছি, ২০২৫ ট্যুর নিয়ে।’