বন্যার ভয়াবহ রূপ দেখেছে ফেনীর পাঁচ উপজেলার তিন লাখ মানুষ। সম্পদ নয়, প্রাণ বাঁচানোই মুখ্য হয়ে উঠেছে মানুষের। বন্যার্তদের উদ্ধারে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি কোস্টগার্ড, ফায়ার সার্ভিস ও স্বেচ্ছাসেবীরা যোগ দিয়েছেন। দুর্গত এলাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় উদ্ধার কাজ ব্যহত হচ্ছে। ছবি: ফোকাস বাংলা
১/৪
বন্যার ভয়াবহ রূপ দেখেছে ফেনীর পাঁচ উপজেলার তিন লাখ মানুষ। সম্পদ নয়, প্রাণ বাঁচানোই মুখ্য হয়ে উঠেছে মানুষের। বন্যার্তদের উদ্ধারে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি কোস্টগার্ড ফায়ার সার্ভিস ও স্বেচ্ছাসেবীরা যোগ দিয়েছেন। দুর্গত এলাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় উদ্ধার কাজ ব্যহত হচ্ছে। ছবি: ফোকাস বাংলা
২/৪
বন্যার ভয়াবহ রূপ দেখেছে ফেনীর পাঁচ উপজেলার তিন লাখ মানুষ। সম্পদ নয়, প্রাণ বাঁচানোই মুখ্য হয়ে উঠেছে মানুষের। বন্যার্তদের উদ্ধারে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি কোস্টগার্ড ফায়ার সার্ভিস ও স্বেচ্ছাসেবীরা যোগ দিয়েছেন। দুর্গত এলাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় উদ্ধার কাজ ব্যহত হচ্ছে। ছবি: ফোকাস বাংলা
৩/৪
বন্যার ভয়াবহ রূপ দেখেছে ফেনীর পাঁচ উপজেলার তিন লাখ মানুষ। সম্পদ নয়, প্রাণ বাঁচানোই মুখ্য হয়ে উঠেছে মানুষের। বন্যার্তদের উদ্ধারে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি কোস্টগার্ড ফায়ার সার্ভিস ও স্বেচ্ছাসেবীরা যোগ দিয়েছেন। দুর্গত এলাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় উদ্ধার কাজ ব্যহত হচ্ছে। ছবি: ফোকাস বাংলা
৪/৪
বন্যার ভয়াবহ রূপ দেখেছে ফেনীর পাঁচ উপজেলার তিন লাখ মানুষ। সম্পদ নয়, প্রাণ বাঁচানোই মুখ্য হয়ে উঠেছে মানুষের। বন্যার্তদের উদ্ধারে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি কোস্টগার্ড ফায়ার সার্ভিস ও স্বেচ্ছাসেবীরা যোগ দিয়েছেন। দুর্গত এলাকায় যোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় উদ্ধার কাজ ব্যহত হচ্ছে। ছবি: ফোকাস বাংলা